নীলক্ষেত মোড়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য খাবারের দোকান। কিন্তু এগুলোতে নেই কোন মানসম্মত খাবার। রান্নাঘরগুলো প্রচণ্ড নোংরা। তীব্র গরমে বাবুর্চিরা ঘেমে নেয়ে একাকার আর সে অবস্থায় তারা রান্না করছে। রান্ন হয় পচা মাংস ও মাছ অথবা মৃত মুরগী, খাসী কিংবা গরু। অতিরক্ত মশলা ও কড়া করে ভেজে সেই পচা গন্ধ দূর করার ব্যর্থ চেষ্টা কড়া হয়। ভাত বা রুটিতে পাওয়া যায় ভিবিন্ন ধরনের পোকা-মাকড়। পরিমাণ অনুযায়ী আর খাবারের দামও আকাশচুম্বি। রাস্তার পাশে এসব খাবার সাজিয়ে রাখা হয় ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে। আর এতে রাস্তার ধুলো-বালিতে ভরে যায় খাবারগুলো। প্রায়শই প্রদান করা হয় আগের দিনের বাসী খাবার।
এসব খাবার খেয়ে প্রচুর মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব খাবার নিয়মিত খেলে কোলন ক্যান্সার ও আলসার হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এখানকার অধিকাংশ ক্রেতা ছাত্র-ছাত্রী। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ব্যাপারে আশঙ্কা প্রকাশ করলেন বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকবৃন্দ।
মৃত মুরগী ও খাসী দেয়ার অপরাধে বেশ কবার তাদের জরিমানা করা হয়। কখনও দোকান সিলগালা করে বন্ধ করে দেয়া হয়। কিন্তু তারপরও চলে এসব দোকান। প্রশাসন অনেকটাই নীরব এ ব্যাপারে।