৮ – ০, স্কোর লাইনটিই বলে দিচ্ছে, দেপারতিব লা করুণাকে কোন করুণাই করেনি বার্সেলনা। এগার মিনিটের সময়ে দারুন এক গোল্করে দলকে এগিয়ে দেন সুয়ারেজ। এর কিছুক্ষন পরেই আবার তার আঘাত। প্রথম হাফে অবশ্য আর কোন গোল হয়নি। এরপর ৪৭ মিনিটে ইভান রাকিটিক আবারও বার্সা সমর্থকদের মেতে ওঠার সুযোগ দেন। ৫৩ মিনিটে নিজের হ্যাট্রিক পুর্ন করেন সুয়ারেজ। কিন্তু গোল করার নেশা আজ তাকে পেয়ে বসেছিল। তাই ৬৪ মিনিটে আবারও তার ক্ষুরধার আক্রমণ এবং চতুর্থ গোল।
সুয়ারেজের উৎসবের দিনে মেসি বা নেইমাররা কেনই বা বসে থাকবেন? ৭৩ মিনিটে ৬ – ০ করে ফেলেন মেসি। গোল করার পরে, তার বুন উদযাপন আসলে বলে দিচ্ছিল, একটা গোলের জন্য তিনি আসলে কতটা অপেক্ষায় ছিলেন, গত কয়েক ম্যাচে যে গোলি হচ্ছিল না, শতাব্দীর অন্যতম সেরা এ খেলোয়াড়ের পা থেকে। ৭৯ মিনিটেই মার্ক গোল করে ৭ – ০ করে ফেলেন।
আর শেষ পেরেকটি মারলেন নেইমার। ৮১ মিনিটে।