খেলনা পিস্তলের মোড়কে আসছে আসল পিস্তল এবং পরে তা চলে যাচ্ছে নাশকতাকরীদের হাতে। কিছু অস্ত্র চলে যাচ্ছে জঙ্গিদের হাতে। একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট জড়িত এ ঘটনার সাথে। বিমান বন্দরের কয়েকজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাও জড়িত এ ঘটনার সাথে। শুধু পিস্তল নয়, খেলনা বলে আনা হচ্ছে ড্রোন ও রোবোট। এরকম কিছু অস্ত্র, ড্রোন ও রোবোট জব্দ হয় শুল্ক বিভাগের কর্মকর্তাদের হাতে। পরে তা পরীক্ষার জন্য প্রেরণ করা হয় গোয়েন্দা বিভাগে। গোয়েন্দা বিভাগ জানিয়েছে, শুধুমাত্র ব্যারেল পরিবর্তন করে এ পিস্তলগুলোকে অত্যন্ত শক্তিশালী পিস্তলে পরিবর্তন করা সম্ভব।
এ ঘটনার সাথে জড়িত দুজন জার্মান নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়। তারা দাবী করেছেন, এ পিস্তলগুলো চলচ্চিত্রের শুটিঙে ব্যবহৃত হয়। বাইতুল মুকাররম মার্কেটের একটি অস্ত্রের দোকান এগুলো আনতে বলেছিল। তাই তারা এনেছেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, এ সবের পিছনে রয়েছেন মণি ও সাবু। বিমানবন্দর অফিস থেকে এ ব্যাপারটি নিশ্চিত করা হয়।