ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর পূর্বে একজন আর্টিস্ট এর প্রথমেই দরকার হয় একজন দক্ষ মেকআপ শিল্পির নিপুণ ছোঁয়া। কিংবা বিয়ের স্টেজে ওঠার পূর্বেও কনের প্রয়োজন হয় নিজের সৌন্দর্য্যকে আরও সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা। আর এ কাজটিই করে থাকেন মেকআপ শিল্পিগণ। ঠিক এমনই একজন, আফরোজা হাসান। বর্তমানে এ শিল্পি প্রচন্ড ব্যস্ত বিভিন্ন ধরণের ফটোশুট, বিজ্ঞাপন ও বিয়ের মেকআপ নিয়ে। ইতিমধ্যেই তিনি প্রায় পনেরটি বিজ্ঞাপনে এবং শতাধিকে বিয়েতে কাজ করেছেন। ভাল লাগা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান, একজন কনের বিশেষ দিনটিকে যখন তার মেকআপ এর ছোঁয়ায় পূর্নতা আসে। তার স্বপ্ন, নিজেকে সেরা মেকআপ শিল্পিদের কাতারে…
Read MoreCategory: Interview
Interview
বিশ্বমানের ডিজে হবার পথে মিথিলা মিথি
ডিজে মিথিলা মিথি, আনিন্দ্য সুন্দরী একজন রমণী। তবে শুধু রূপ নয়, নিজেকে চিনিয়েছেন তিনি তার কাজের মাধ্যমে। অসাধারণ একজন ডিজে তিনি। মাতিয়ে তোলেন একটা পার্টি, সৃষ্টি করেন আনন্দ মুখর একটি পরিবেশ। তবে কেবল দেশের আঙ্গিনা নয়, হতে চান একজন বিশ্বমানের ডিজে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তিনি ছুটে যেতে চান আর উজ্জ্বল করতে চান দেশের নাম। আর এ জন্য তিনি পরিশ্রম করে যাচ্ছেন দিন-রাত্রি। প্রচন্ড ব্যস্ত তিনি কাজ আর অনুশীলন নিয়ে। ব্যস্ততার মাঝেও কিছুটা সময় তিনি দিয়েছেন প্রেস বাংলাদেশকে। সঙ্গে ছিলেন প্রেস বাংলাদেশ প্রতিবেদক যুবাইর বিন ইকবাল। পড়ন্ত বিকেলে কফি টেবিলে দুজন…
Read Moreফটোশুট দিয়ে আলোচনায় পিয়া
জনপ্রিয় হিপ হপ ড্যান্সার পিয়া এবার আসছেন মডেলিং জগতে। আর তার এক্সক্লুসিভ ফটোশুট করলেন খ্যাতনামা ফটোগ্রাফার যুবাইর বিন ইকবাল। নন্দিত এ ফটোগ্রাফার পিয়া সম্পর্কে বলেছেন, পিয়া’র স্টাইল, লুক অসাধারণ। বিশেষ করে তাকানোর ভঙ্গি তাকে এনে দেবে মডেল হিসাবে খ্যাতি। জনপ্রিয় নির্মাতা পান্থ রহমান বলেছেন, তিনি পিয়ার শুট দেখার পরে তাকে তার পরের বিজ্ঞাপনের জন্য চুড়ান্ত করেছেন। ফটোশুটের পাশাপাশি মজার এক আড্ডায় মেতেছিলেন ফটোগ্রাফার যুবাইর এবং পিয়া। পিয়া শেয়ার করেছেন জানা-অজানা অনেক কিছুই। তাদের এ আড্ডার কিছু অংশ দর্শকদের জন্য – প্রশ্নঃ কবে সূচনা করেছেন? ড্যান্স পিয়াঃ ২০১১ সালের দিকে প্রথম…
Read Moreগল্পটা ফাইজা, তার তৃতীয় চোখ আর হাতের
“ফটোগ্রাফি করতে যে ইচ্ছা লাগে ডিএসএলআর না“, ঠিক এমনটাই বিশ্বাস করেন, আলোকচিত্রি ফাইজা ইসলাম। সেই ২০০৯ এ শুরু হয়েছিল, তার যাত্রা, একটা ৯.৫ মেগার ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে। তখন তিনি স্কুলে পরতেন। শুরুর দিকে তুলতেন কন্সেপ্টচুয়াল এবং সেলফ প্রোট্রেট। আর এ কারণে পাশের বাড়ির পিচ্চি বা নিজের ভাইবোনকেই মডেল বানিয়ে তুলে আনতেন কন্সেপ্টচুয়াল ছবিগুলো। আবার কখনওবা টাইমার সেট করে নিজেই দাড়িয়ে যেতেন ক্যামেরার সামনে! বর্তমানে একজন ফ্যাশন ফটোগ্রাফারের সাথে কো-ফোটগ্রাফার হিসাবে কাজ করছেন তিনি। তবে, তিনি যে শুধু ছবি তোলেন, তা কিন্তু নয়, পাশাপাশি তিনি ছবি আঁকেনও। আর তাই আর ইচ্ছা,…
Read Moreলোপামুদ্রা তালুকদারের বিশ্বজয়
বাঙালী রমণী তাকে মানায় রান্না ঘরে উনুনের পাশে অথবা উঠোনের কোণায় ধান মাড়াচ্ছে। স্বামীর ঘর করবে এইতো। কিন্তু এভাবে আর কতকাল নিজেদের ঘরে বন্দি করে রাখবে তারা নিজেদের? এক সময়ে তারা জেগে উঠলো। তারাও শুরু করলো নিজেদের যাত্রা। ঘর থেকে বের হলো। চাকরি, ব্যবসা ইত্যাদি। অনেকেই নিজেদের আর একটু এগিয়ে নিয়ে নিজেদের চিনিয়েছেন ভিন্নভাবে। কেও হাতে নিয়েছেন রঙ তুলি আবার কেও বা হারমোনিয়াম। কিন্তু তাই বলে ক্যামেরা গলায় ঝুলিয়ে বনে বাদারে ঘুরে বেড়াবে একজন রমণী? এ সমাজ সেই নারীকে কিভাবে মেনে নেবে? জাত গেল, সমাজ গেল, এরকম আরও কত কি?…
Read Moreরেজাউল হাফিয রাহী
নিতান্তই শখের বশে তিনি পাখির ছবি তোলা শুরু করেছিলেন ২০১০ এর দিকে। আজ তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন একজন সফল বন্যপ্রাণী আলোকচিত্রি হিসাবে। বন-বাদারে ঘুরে বেড়ান তিনি পাখির সন্ধানে। আর সন্ধান পেলেই ক্যামেরার শাঁটার বাটনে আঙ্গুল চাপতে মোটেও দেরী হয় না। কেননা পাখীত আর অপেক্ষা করবে না কারও জন্য। শুধু যে তিনি পাখির ছবি তোলেন, টা নয়। কাজ করেন পাখী সংরক্ষণ ও রক্ষণা-বেক্ষনের জন্য। বিপন্নপ্রায় পাখিদের প্রজনন ও নিরাপদ আবাসের জন্যও তিনি নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। বন্দি খাঁচা থেকে মুক্ত করে ছেড়ে দিয়েছেন কত শত পাখিকে। পাখির প্রতি মমতাময়ী এ আলোকচিত্রির…
Read Moreকাজী মুশফিক
অসাধারণ একটি ছবি দিয়ে একজন দর্শককে মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখা যায়। তাকে নিয়ে যাওয়া যায় কল্পনার একটি জগতে। যেখানে তিনি বিচরণ করেন ঐ স্থানে। এন্সেল এডামস, স্টিভ ম্যাককারি, জি এম বি আকাশ এদের হাত ধরে তরুণরাও সে পথে উঠে আসছে। তারা রাখছে তাদের প্রতিভার স্বাক্ষর। এরকমই একজন বাংলাদেশী তরুণ কাজী মুশফিক হোসেন। সেলফোন ক্যামেরা দিয়ে যার শুরু হয়েছিল রহস্যময় এ জগতে যাত্রা। এরপর হাতে পান ক্যানন ই ওস ৫৫০ ডি ক্যামেরা। মূলত ট্রাভেল ও স্ট্রিট ফটোগ্রাফি করেন তিনি। সময় পেলেই ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন সাথে তার প্রিয় ক্যামেরা। স্মৃতির পাতায় বিচরণ করে…
Read Moreআনিলা মায়োশি
একটি দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে তরুণদের উপরে। তারা যদি এগিয়ে যায়, তাহলে সে দেশের ভবিষ্যৎ যে উজ্জ্বল, তা বলা যায় কোনকিছু না ভেবেই। আর এরকম তরুণদের মাঝে যদি উদ্দ্যোক্তা থাকে, তাহলে উজ্জ্বলতম ভবিষ্যৎটা যে শুধুমাত্র সময়ের ব্যাপার। ১৮ পেরনোর আগে তাকে শিশুই ধরা হয়। কিন্তু এ ১৮ পেরোনোর আগেই কেও যদি নিজেকে নিয়ে যায় অনন্য এক উচ্চতায়, কি বলবেন তাকে? এমনই একজন আনিলা মায়োশি। যিনি কাজ করছেন একজন সফল ফ্যাশন ডিজাইনার হিসাবে। বৃষ্টিস্নাত এক সন্ধায় আনিলা মায়োশি কথা বললেন প্রেস বাংলাদেশ প্রতিবেদক নওরীন মেহনাজ বর্ষার সাথে। সে আলাপচারিতার নির্বাচিত অংশ…
Read Moreফিরোজ আল সাবাহ
ফিরোজ আল সাবাহ ১৯৯০ সালে জন্ম নিয়েছেন এ দেশের পাখিদের জন্য নিজের জীবনকে বিলিয়ে দিতে। পেয়েছেন “DUPS National Photography Festival” এ প্রথম পুরষ্কার। এছাড়াও অর্জন করেছেন আরও বেশ কয়েকটি পুরষ্কার। প্রায় পনেরটি প্রদর্শনী স্থান পায় তার অসাধারণ সব ছবি। লেখালেখি করেন বাংলার পাখি ম্যগাজিনে। তিনটি ছবি প্রকাশিত হয়েছে “National Geographic Birdwatch Magazine” এ। প্রেস বাংলাদেশের সাথে এক আড্ডায় তিনি জানিয়েছেন অনেক কথাই। সাথে ছিলেন প্রেস বাংলাদেশ প্রতিবেদক যুবাইর বিন ইকবাল। পাঠকদের জন্য নির্বাচিত অংশ। প্রশ্নঃ কতদিন হল ফটোগ্রাফি শুরু করেছেন? ফিরোজ আল সাবাহ: 5 বছর প্রশ্নঃ শুরু করার পেছনের কারণ?…
Read Moreসৈয়দা সালমা
আমরা চাকরি করব না, আমরা চাকরি দেব, এ মন্ত্রেই উদ্ভুদ্ধ হয়ে দেশের অনেক তরুণ-তরুণী এখন নিজেরাই কিছু করার চেষ্টা করছে। কেও বন্ধু বান্ধবদের নিয়ে ব্যান্ড গঠন করে এখন দেশ বিদেশে কনসার্ট করছে, আবার কেও ফটোগ্রাফি করে উপার্জন করছে। এমনও অনেকেই আছে, যারা সামান্য কিছু টাকা নিয়ে ব্যবসা করছে। তাদের কাছে টাকা নয়, তাদের বুদ্ধিমত্তাই আসল মূলধন। তবে শুরুতে অনেক বাধা-বিপত্তি আসে। কেননা আমরা সাধারণত পড়াশোনা শেষ করে চাকরি করে দুটো পয়সা উপার্জন করাকেই নিরাপদ জীবন বলে ধরে নেই। এর বাইরে এশে কেউ কিছু চিন্তা করবে, এরকম লোক খুব কম আমাদের…
Read More